বীজগণিতের সূত্র
বীজগণিতের সূত্র
বীজগণিতের সাধারণ সূত্র সমূহসূত্র – 1 : -এর দুটি সূত্র আছে,
সূত্র – 2 : -এর দুটি সূত্র আছে,
সূত্র – 3 : -এর দুটি সূত্র আছে,
সূত্র – 4 : -এর দুটি সূত্র আছে,
সূত্র – 5 : -এর তিনটি সূত্র আছে,
সূত্র – 6 : -এর একটি সূত্র আছে,
সূত্র – 7 : -এর দুটি সূত্র আছে,
সূত্র -8 : -এর দুটি সূত্র আছে,
সূত্র – 9 : -এর একটি সূত্র আছে,
সূত্র – 10 : -এর একটি সূত্র আছে,
সূত্র – 11 : -এর একটি সূত্র আছে,
সূত্র – 12 : -এর দুটি সূত্র আছে, |
সমাধানঃ গণিত প্রকাশ – X
সূচকসূত্র – 1 : [যেখানে, a হলো যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m ও n হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 2 : বা [যেখানে, a হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m ও n হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 3 : [যেখানে, a হলো যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m ও n হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 4 : [যেখানে, a ও b হলো যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m ও n হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 5 : [যেখানে, a ও b (b ≠ 0) হলো বাস্তব সংখ্যা এবং m ও n হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 6 : [যেখানে, a হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা]
সূত্র – 7 : [যেখানে, a হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 8 : [যেখানে, a হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 9 : [যেখানে, a হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m ও n (n ≠ 0) হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 10 : [যেখানে, a হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা]
সূত্র – 11 : যদি হয়, তবে হবে। [যেখানে, a ও b হলো যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m (m ≠ 0) ও n হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 12 : যদি হয়, তবে হবে। [যেখানে, a ও b হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m ও n হলো যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 13 : যদি হয়, তবে হবে। [যেখানে, a ও b হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো বাস্তব সংখ্যা এবং m হলো শুন্য ছাড়া যে কোনো ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা]
সূত্র – 14 : যদি হয়, তবে হবে। [যেখানে, a ও b শুন্য ছাড়া হলো যে কোনো বাস্তব সংখ্যা]
সূত্র – 15 : যদি হয়, তবে হবে। [যেখানে, a ও b শুন্য ছাড়া হলো যে কোনো বাস্তব সংখ্যা] |
সমাধানঃ গণিত প্রকাশ – X
অনুপাত ও সমানুপাতসূত্র – 1 : a : b অনুপাতের প্রথম পদ অর্থ্যাৎ, a কে পূর্বপদ (Antecedent) এবং শেষ পদ অর্থ্যাৎ, b কে উত্তরপদ (Consequent) বলা হয়। যেমনঃ 3 : 5 অনুপাতের পূর্বপদ হলো 3 এবং উত্তরপদ হলো 5
সূত্র – 2 : a : b অনুপাতটি যদি এমন হয় যে a = b , তাহলে a : b অনুপাতটিকে সম্যানুপাত (raito of equality) বলা হবে। যেমনঃ 3 : 3 অথবা 1 : 1 হলো সামান্যুপাতের উদাহরণ।
সূত্র – 3 : a : b অনুপাতটি যদি এমন হয় যে a ≠ b , তাহলে a : b অনুপাতটিকে বৈষাম্যানুপাত (raito of inequality) বলা হবে। যেমনঃ 2 : 3 অথবা 1 : 4 হলো বৈষাম্যানুপাতের উদাহরণ।
সূত্র – 4 : যদি a : b অনুপাতের পূর্বপদ > উত্তরপদ অর্থ্যাৎ, a > b হয়, তাহলে a : b অনুপাতটির মান 1 -এর থেকে বেশি হবে এবং তখন a : b অনুপাতটিকে বলা হবে “গুরু অনুপাত” (ratio of greater inequality)। যেমনঃ 5 : 3 অনুপাতের পূর্বপদ > উত্তরপদ অর্থ্যাৎ, 5 > 3, তাই 5 : 3 অনুপাতের মান 1 -এর থেকে বেশি এবং এই কারণে 5 : 3 অনুপাতটি হবে গুরু অনুপাত।
সূত্র – 5 : যদি a : b অনুপাতের পূর্বপদ < উত্তরপদ অর্থ্যাৎ, a < b হয়, তাহলে a : b অনুপাতটির মান 1 -এর থেকে কম হবে এবং তখন a : b অনুপাতটিকে বলা হবে “লঘু অনুপাত” (ratio of less inequality)। যেমনঃ 5 : 7 অনুপাতের পূর্বপদ < উত্তরপদ অর্থ্যাৎ, 5 < 7, তাই 5 : 7 অনুপাতের মান 1 -এর থেকে কম এবং এই কারণে 5 : 7 অনুপাতটি হবে লঘু অনুপাত।
∗সূত্র – 6 : a : b অনুপাতের ব্যস্ত অনুপাত বা বিপরীত অনুপাত হলো b : a যেমনঃ 5 : 7 অনুপাতের ব্যস্ত অনুপাত হলো 7 : 5
∗∗সূত্র – 7 : a : b; c : d এবং e : f -এর মিশ্র অনুপাত (Mixed Ratio) বা যৌগিক অনুপাত (Compound Ratio) হলো (a × c × e) : (b × d × f) যেমনঃ 5 : 7; 3 : 8 এবং 2 : 5 -এর যৌগিক অনুপাত হলো (5 × 3 × 2) : (7 × 8 × 5) অর্থ্যাৎ, 30 : 280 = 3 : 28
সূত্র – 8 : a : b অনুপাতের দ্বিতীয়ক (Duplicate) হলো যেমনঃ 2 : 3 অনুপাতের দ্বিতীয়ক হলো অর্থ্যাৎ, 4 : 9
সূত্র – 9 : a : b অনুপাতের তৃতীয়ক (Triplicate) হলো যেমনঃ 2 : 3 অনুপাতের তৃতীয়ক হলো অর্থ্যাৎ, 8 : 27
∗∗সূত্র – 10 : a, b, c ও d বাস্তব সংখ্যা চারটির (b, d ≠ 0) মধ্যে প্রথম দুটি সংখ্যার অনুপাত (অর্থ্যাৎ, a : b) ও শেষের দুটি সংখ্যার অনুপাত (অর্থ্যাৎ, c : d) যদি সমান হয়, তাহলে a, b, c ও d সংখ্যাগুলিকে বলা হবে সমানুপাতী বা a, b, c ও d সংখ্যাগুলিকে বলা হবে সমানুপাতে আছে এবং সংখ্যাগুলিকে a : b : : c : d বা a : b = c : d এইভাবে লিখতে হয়। a ও d পদ দুটিকে বলা হয় প্রান্তীয় পদ (Extremes); d কে বলা হয় চতুর্থ সমানুপাত বা চতুর্থ পদ এবং b ও c পদ দুটিকে বলা হয় মধ্যপদ (Means) যেমনঃ 4, 16, 5 ও 20 বাস্তব সংখ্যা চারটিকে বলা হয় সমানুপাতী। কারণ এক্ষেত্রে ; তাই 4, 16, 5 ও 20 বাস্তব সংখ্যা চারটিকে লেখা যায় 4 : 16 : : 5 : 20 |
সমাধানঃ গণিত প্রকাশ – X